একটি সূত্রে জানা যায়, ২২ মার্চ দূপুর দেড় টার দিকে রেজিয়া বেগমকে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কিছুক্ষণপর চিকিৎসাধিন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তরিগরি করে সদর হাসপাতাল থেকে আত্মীয়স্বজন শহরের লাইফলাইন হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানেও চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করেন। পরে লাশ কাশিনাথ রোডের বাসায় নিয়ে গোছল শেষে কাপনের কাপড় পড়িয়ে রাত ৯টার দিকে একটি ফ্রিজিং গাড়ীতে রাখা হয়।সোমবার ২৩ মার্চ দূপুরে সদর উপজেলার ভাদগাঁও গ্রামে স্বামীর বাড়ি নেয়া হয়। ওখানে দূপুর ২টায় গাড়ীতে রাখা অবস্থায় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তার লাশ নিয়ে যাওয়া হয় একই উপজেলার গিয়াস নগরে। সেখানে বিকেল ৩ টায় ২য় জানাজা শেষে মাদ্রাসার পাশে লাশ দাফন করা হয়। এ ঘটনার পর শহরের কাশিনাথ রোডের ৫টি বাসাকে প্রশাসন হোম কোয়ারেন্টাইনে আওতায় নিয়ে আসে। পাশাপাশি হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফ মিলে ৭ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
মৃত্যুবরণকারী প্রবাসী রেজিয়া বেগমের আত্মীয়রা জানান, প্রায় ১মাস পূর্বে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরেন। হার্টের সমস্যার কারণে হাসপাতালে নেয়া হয়। এর অগেও একবার ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়া হয়। এ বিষয়ে একটি মেডিক্যাল টিম তার বাসায় গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করে।
এবিষয়ে জানতে সিভিল সার্জন ডাঃ তাওহীদ আহমদের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।